খুঁজুন
শনিবার, ৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে আভিজাত্যের প্রতীক ল্যান্ডফোন

রিপন কান্তি গুণঃ নেত্রকোনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩১ অপরাহ্ণ
কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে আভিজাত্যের প্রতীক ল্যান্ডফোন

একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে কারও বাড়িতে ল্যান্ডফোন (টিঅ্যান্ডটি) লাইন থাকাটা আভিজাত্যের প্রতীক হিসাবে গণ্য ছিল। আর উপজেলা পর্যায়ে কারও বাড়িতে ল্যান্ডফোন থাকলে তো কোন কথাই নেই তার বাড়ির মূল্যায়নই আলাদা। আধুনিকতার ছোঁয়ায় মোবাইল প্রযুক্তির প্রভাবে সেই আভিজাত্য এখন শুধুই অতীত।

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী পাপিয়া সারোয়ারের গাওয়া- ‘নাই টেলিফোন, নাইরে পিয়ন, নাইরে টেলিগ্রাম, বন্ধুর কাছে মনের খবর কেমনে পৌঁছাইতাম’ গানটির অর্থ বর্তমান প্রজন্ম খুঁজে না পেলেও ৯০ দশকের  মানুষের মনে আজও দোলা দেয় এ গানের সুর। বর্তমান ডিজিটাল যুগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সহজ যোগাযোগ বিশ্বকে হাতের মুঠোয় পেয়ে আগেকার দিনের (টিএন্ডটি) টেলিফোনের গুরুত্ব অনেকেই ভুলে গেছেন। ফলে অনেক আগেই কিছু সংখ্যক সরকারি অফিস ছাড়া সব বাসাবাড়ির অব্যবহৃত টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। একসময়ে যোগাযোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টেলিফোন সেটের জায়গা এখন স্টোর রুমের বস্তায় অথবা ভাঙারির দোকানে। তবে সারা বাংলাদেশের জেলা, উপজেলা পর্যায়ের কয়েকটি সরকারি অফিসে এখনও টেলিফোন লাইনের সংযোগ থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা ব্যবহার করা হয় না। বর্তমান ডিজিটাল যুগে মোবাইল ফোনের দাপটে ল্যান্ডফোনের অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, বাসায় ল্যান্ডফোন রাখাটা এখন অনেকে উটকো ঝামেলা বলে মনে করেন।

জেলা সদরের সাতপাই এলাকার বাসিন্দা বিধান রায় বলেন, ১৯৯৮ সালের দিকে বাসায় ল্যান্ডফোনের (টিএন্ডটি) সংযোগ নিয়েছিলাম। তখন কারও সাথে কথা বলার জন্য উপজেলা টিঅ্যান্ডটি অফিসের নাম্বারে কল দিয়ে অপারেটরের কাছে কাঙ্ক্ষিত নাম্বারটি দিয়ে কথা বলার জন্য অপেক্ষায় থাকতাম, সংযোগ স্থাপনের পর কথা বলতাম। সবচেয়ে বেশি যন্ত্রণাদায়ক ছিল মাসের বেশিরভাগ সময়েই লাইন নষ্ট থাকা। অভিযোগ দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে যেতাম। অনেক তদবিরের পর ঠিক করলেও ক’দিন পর ফের নষ্ট। দিনের পর দিন এভাবেই চলতো গ্রাহকদের ল্যান্ডলাইন (টিএন্ডটি) সেবা। বর্তমান ডিজিটাল যুগে মোবাইল ফোন ব্যবহারে বাসার সেই ল্যান্ডফোনটি এখন ধুলোর আস্তরে ঢাকা পড়ে আছে।

একটি বেসরকারি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক জানান, বর্তমানে ব্যাংকেও ল্যান্ডফোনের ব্যবহার একেবারেই কমে গেছে। বছর পনেরো আগেও ল্যান্ডফোনের ওপর নির্ভরশীলতা ছিল সবারই। কিন্তু এখন ডিজিটাল যুগে মোবাইলেই যাবতীয় যোগাযোগ হচ্ছে। বিশেষ করে প্রতিটি ব্যাংকে এখন মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা দেওয়ার কারণে গ্রাহকের সঙ্গে সেভাবেই সমন্বয় করছে। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে প্রধান শাখার কর্মকর্তাদের যোগাযোগও মোবাইল ফোনেই হচ্ছে।

জিসানুল হাসান নামের এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, অফিসে ল্যান্ডফোন (টিঅ্যান্ডটি) লাইন থাকলেও সেটি এখন আর ব্যবহার হয় না। সহকর্মীদের কিংবা অফিসের অন্য কারও সঙ্গে আলাপ করতে মাঝে-মধ্যে ব্যবহার করি। এ ছাড়া সবসময়ই মোবাইল ফোনে কথা বলি। ল্যান্ডফোন এখন সম্পুর্ন অকেজোই বলা চলে।

দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি শ্যামলেন্দু পালের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, টেলিফোন একটি দূরভাষী বা দূরালাপনী যোগাযোগ মাধ্যম। তারের মাধ্যমে কয়েক গজ থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরের মানুষের সঙ্গে কথা বলার জন্য টেলিফোন ছিল এক অভিনব যন্ত্র। বর্তমানে এর অনেক উন্নতি হয়েছে এবং প্রতিনিয়ত হচ্ছে। অথচ একসময়ে সহজ যোগাযোগের ক্ষেত্রে টেলিফোনই ছিল একমাত্র মাধ্যম। বর্তমান আধুনিক যুগে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সুবিধা পাওয়ায় মানুষ যোগাযোগের ক্ষেত্রে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আজকাল মোবাইল-ইন্টারনেটের কল্যাণে মানুষের শুধু কথা বলাই সহজ হয়নি, হয়েছে একে অপরকে ভিডিও কলের মাধ্যমে দেখার সুযোগও।

তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিকমিউকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) ল্যান্ডফোনের কলরেট সর্বনিম্ন। এর পরও যত দিন যাচ্ছে, বিটিসিএলের এই ল্যান্ডফোন ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা তত বাড়ছে। এর নেপথ্যে সেলফোন প্রযুক্তির প্রভাব যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছে বিটিসিএলের সেবার মান দিন দিন হ্রাস পাওয়া। বাধ্য হয়েই গ্রাহকরা ল্যান্ডফোন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।

জেলা টিএন্ডটি অফিসের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী হুমায়ুন কবির জানান, এক সময়ে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল ল্যান্ডফোন (টিএন্ডটি) কানেকশন। তখন সংযোগের ভীষণ চাহিদা ছিল। এলাকার প্রভাবশালী গ্রাহকেরা সংযোগ নিতে অফিসে ভীড় করতেন। তখনকার সময়ে (দুই গ্রাহকের মাঝে সংযোগ স্থাপন, নতুন সংযোগ দেওয়া, লাইন মেরামত) ইত্যাদি কাজে আমাদের স্টাফদের ব্যস্ততার মাঝে দিন কাটতো। এখন টিএন্ডটি অফিসের খোঁজ আর কেউ নেয় না, সবার হাতে হাতে এখন শুধুই মোবাইল ফোন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখন ফোনকে শুধুমাত্র কথা বলার মাধ্যম হিসেবে দেখে না৷ এখন তারা এটাকে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে দেখছে৷ এর ডাটা বা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রত্যন্ত গ্রামেও সমানভাবে পাওয়া যায়৷ আর এটা সম্ভব করেছে মোবাইল ফোন। এটা মানুষের অর্থনীতি, শিক্ষা, বিনোদনসহ জীবনের প্রায় সবদিকে ভূমিকা রাখছে৷

এ বিষয়ে বারহাট্টা উপজেলা সদরের পাড়া গড়মা গ্রামের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত রেলওয়ে স্টেশন মাষ্টার শ্যামল দে বলেন, আগে রেল স্টেশনের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিল ল্যান্ডফোন (টিএন্ডটি) ফোন। তখনকার সময়ে অনেক চেষ্টার পর পূর্ববর্তী স্টেশন মাষ্টারের সাথে সংযোগ স্থাপন করে ট্রেনের অবস্থান সম্পর্কে জেনে ট্রেন আসার সিগন্যাল দিতাম। এখন মোবাইল যোগাযোগ ও সফটওয়্যারের মাধ্যমে ট্রেনের অবস্থান সম্পর্কে খুব সহজে এবং তাড়াতাড়ি জানা যায়। সব স্টেশনেই টিএন্ডটি ফোন এখন অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে।

চাঁদপুরে পাসপোর্ট করতে এসে ২ রোহিঙ্গা নারী আটক

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, চাঁদপুর
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:৩১ অপরাহ্ণ
   
চাঁদপুরে পাসপোর্ট করতে এসে ২ রোহিঙ্গা নারী আটক
চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে এসে কর্মকর্তাদের হাতে ধরা পড়েছেন দুই রোহিঙ্গা নারী। পরে তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার বিকেলে পাসপোর্ট অফিসের দু-তলায় তারা আটক হন। আটককৃতরা হলেন, কুতুপালং এর ২ নম্বর ক্যাম্পের ই-১১ ব্লকের বাসিন্দা সহিসু আলম এর মেয়ে সুবাইরা (১০) ও সোনা আলীর মেয়ে জুহুরা বেগম (৩৫)।

পাসপোর্ট অফিস সূত্র জানান, দুই নারী একসঙ্গে চাঁদপুর পাসপোর্ট অফিসে প্রবেশ করেন। এরমধ্যে সুবাইরা পাসপোর্টের জন্য ব্যাংক ড্রাফট, আবেদনসহ অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে আসেন। সঙ্গে ভোটার আইডির ভেরিফাইড কপি ও ফটোকপি জমা দিতে সংযুক্ত করেন। যদিও ওই ভোটার আইডি চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার কাজী কামতা গ্রামের রুমা আক্তারের। এসব জালিয়তির কথা স্বীকার করেন প্রতারক সুবাইরা ও জুহুরা।
তারা বলেন, সুবাইরাকে সৌদি আরব নিবে বলে এক ব্যক্তি যোগাযোগ করে। ওই ব্যক্তির মাধ্যমেই পাসপোর্টের সব আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র তৈরি করেন। যদিও তারা দুইজনেই দাবি করেন ওই ব্যক্তিকে তারা চেনেন না।

চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা উত্তম কুমার সাহা বলেন, আসলে আবেদনের মধ্যেমে এ ধরনের রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হয়। যদিও চেহারা ও ভাষার মাধ্যমে অনুমান করে আমরা পাসপোর্ট গ্রহীতাদের বিভিন্ন প্রশ্ন করি। ওসব প্রশ্নের মাধ্যমেই এমন রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়।

চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, এসবি ক্লিয়ারেন্স বন্ধ হওয়ায় আমরা আরো সাবধান। না হয় ফাঁক-ফোকর দিয়ে এসব রোহিঙ্গরা পাসপোর্ট নিয়ে যেতে পারে। আমরা চেষ্টা করছি এক্ষেত্রে আরো বেশি সর্তক হওয়ার।

চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাহার মিয়া বলেন, যেহেতু তারা বৈধভাবে কুতুপালং ক্যাম্পে থাকে তাদের ওই ক্যাম্প প্রধানের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ওই দুই নারী কেন ক্যাম্প থেকে বের হলো, বিষয়টি নিয়ে আইনি পদক্ষেপ নেবেন ওই ক্যাম্প প্রধান। আমরা দুই নারীকে ওই ক্যাম্প প্রধানের কাছে হস্তান্তর করবো।

মনোহরদীতে শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মানববন্ধন

জাহিদ মিয়া,(নরসিংদী)প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:২৮ অপরাহ্ণ
   
মনোহরদীতে শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীর মনোহরদীতে শরিফুল ইসলাম শাকিল নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে শিক্ষক-কর্মচবারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, অপপ্রচার ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মানববন্ধন করেছে উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ।
বুধবার সকালে মনোহরদী সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
চন্দনবাড়ী কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ আবু রায়হান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সরদার আছমত আলী মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন, শেখেরগাঁও ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ এখলাছ উদ্দিন, মনতলা ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ বাকিউল ইসলাম, চালাকচর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা হোসেন, চন্দনবাড়ী এস.এ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাসরিন সুলতানা প্রমুখ।
কর্মসূচিতে শিক্ষকদের সঙ্গে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজন একাত্মতা জানিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষককরা বলেন, কাজী শরিফুল ইসলাম শাকিল নামের এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য এবং বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে, যা শিক্ষক সমাজের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। এ সময় তাঁরা শাকিলকে দ্রত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জরুরী সভা

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, চাঁদপুর
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:২৪ অপরাহ্ণ
   
চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জরুরী সভা
বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর ) বিকালে চাঁদপুর প্রেসক্লাব ভবনের ৩য় তলায় সংগঠনের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নিয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি চৌধুরী ইয়াছিন ইকরাম। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক শাওন পাটওয়ারীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন , সিনিয়র সহ সভাপতি এস এম সোহেল, সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম অনিক, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ শেখ আল মামুন, দপ্তর সম্পাদক মানিক দাস, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. আনোয়ারুল হক, সাংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ইমাম হোসেন গাজী, কার্যকরী সদস্য কেএম মাসুদ, অভিজিত রায় ও মিজানুর রহমান লিটন।

সভায় সংগঠনের অভিষেক অনুষ্ঠান, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।