খুঁজুন
শনিবার, ১১ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৬শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রকৃতি জুড়ে রাজত্ব ‘মধুমাস’ জ্যৈষ্ঠের

রিপন কান্তি গুণঃ নেত্রকোনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ৪:২৬ অপরাহ্ণ
প্রকৃতি জুড়ে রাজত্ব ‘মধুমাস’ জ্যৈষ্ঠের

ষড়ঋতুর বাংলায় জ্যৈষ্ঠ মাস আসে হরেক রকম ফলের সমাহার নিয়ে। সারা বছর বিদেশি ফলে দাপট থাকলেও জ্যৈষ্ঠ মাসে পুরো বাজার থাকে দেশীয় ফলের নিয়ন্ত্রণে। কেননা এ সময়ে বাঙালির পছন্দের দেশীয় ফলের প্রতি তীব্র আকর্ষণ লক্ষ্য করা যায়। তাই তো পল্লী কবি জসিম উদ্দিন দেশীয় ফলের প্রতি শৈশবের অফুরন্ত ভালবাসা জড়িয়ে ‘মামার বাড়ি’ কবিতায় লিখেছেন- “ঝড়ের দিনে মামার দেশে; আম কুড়াতে সুখ; পাকা জামের শাখায় উঠিরঙিন করি মুখ।” গ্রীষ্মের খরতাপে জ্যৈষ্ঠের প্রকৃতি আমাদের জন্য ডালিতে সাজিয়ে রেখেছে- আম, লিচু, কাঁঠাল, জাম, আনারস, করমচা, জামরুল, আতা, গাব, আমড়া, তরমুজ, বাঙি, বেল, তালশাঁস, খেজুর ইত্যাদি দেশীয় রসালো ও সুস্বাদু ফল দিয়ে। এক সাথে এত ফলের আধিক্য অন্য কোনো মাসে নজরে পড়ে না। আর তাই জ্যৈষ্ঠকেই বাঙালি ‘মধুমাস’ হিসেবে অভিহিত করেছে।

সপ্তাহ জুড়ে নেত্রকোনা জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলা ঘুরে দেখাগেছে, উপজেলা সদরসহ প্রতিটি গ্রামের গাছে গাছে ঝুলছে বিভিন্ন রঙের পাকা আম। কোনোটা সিঁদুরে, কোনোটা হলদে, কোনোটা সবুজ কোনোটা আবার উভয়েরই মিশ্রণে রাঙানো।  একেক আমের একেক নাম। আর আমই হল জ্যৈষ্ঠের প্রধান অমৃত ফল। চারিদিকে থরে বিথরে সাজানো নানা ফলের সমারোহে বিশেষ করে আমাদের প্রকৃতিতে জ্যৈষ্ঠ মাসে ফলের রাজা আম।জ্যৈষ্ঠ মাসে পূর্ণতা পেয়ে বিনা বাতাসে ধুপধাপ ঝরে পড়ছে। জাতীয় ফল কাঁঠাল হলুদ বর্ণে ঝুলছে গাছের ডালে। সাথেই পেকেছে লিচু। লিচুর গাছে দিনে পাখি আর রাতে বাদুড়ের কোলাহল। কালো পাকা জামও থোকায় থোকায় ঝুলছে সবুজ পাতার ফাঁকে। সেই জামের মধুর রসে মুখ রঙিন করার স্বপ্ন উঁকি দিচ্ছে মনে।

বারহাট্টা সরকারি ডিগ্রি কলেজের বাংলা সাহিত্য বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সহকারী অধ্যাপক লুৎফুন্নাহার লায়লার সাথে কথা বললে তিনি সকালের সময়কে বলেন, বাংলা বর্ষ পঞ্জিকার শাসন অনুযায়ী বছরের প্রথম মাস বৈশাখের বিদায়ে প্রকৃতির বুকে জ্যৈষ্ঠের শুরু। গ্রীষ্মের শেষ মাস জ্যৈষ্ঠ, এ মাসে ফল পেকে রসের ভারে টইটম্বুর হয়। গাছ থেকে সদ্য পেড়ে আনা তাজা ফলের পরশ অসাধারণ এক অনুভূতির জন্ম দেয়। এ মধুমাসে তাজা ফলের স্বাদ নিতে কে না চায়! জ্যৈষ্ঠের সঙ্গে ‘মধুমাস’ বিশেষণটি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেছে। কারণ এ মাসে আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, তরমুজ, লটকন, গোলাপ জাম, বেতফল, গাব, জামরুল, আতাফলসহ নানা ধরনের রসালো ফল প্রকৃতি আমাদের উপহার দেয়। ফলের এই ম-ম ঘ্রাণে জ্যৈষ্ঠ হয়ে উঠে মধুময়।

তিনি আরও বলেন, জ্যৈষ্ঠের সঙ্গে ‘মধুমাস’ শব্দটি বসানো নিয়ে অনেক দ্বিমত রয়েছে। কারণ বাংলা অভিধান অনুযায়ী, ‘চৈত্র মাস’ হচ্ছে মধুমাস। রামলাল শীলের খনার বচনেও মধুমাস বলতে চৈত্র মাসকেই বোঝানো হয়েছে। তার খনার বচনে- “মধুমাসে প্রথম দিনে হয় যেই বার। রবি শোষে মঙ্গল বর্ষে, দুর্ভিক্ষ বুধবার।। সোম শুক্র শুরু আর, পৃথ্বী সয় না শস্যের ভার।। পাঁচ শনি পায় নীনে। শকুনি মাংস না খায় ঘুণে।” প্রাচীন কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তীও চৈত্র মাস অর্থেই ‘মধুমাস’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তার ভাষায়-  “মধুমাসে মলয় মারুত মন্দ মন্দ। মালতীর মধুকর পিয়ে মকরন্দ।” এদিকে মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যে বৈষ্ণব পদাবলি রচিয়তা চণ্ডীদাসও চৈত্র মাস বা বসন্তকাল অর্থে মধুমাস শব্দটি ব্যবহার করেছেন- “মধুমাস আপায় মাধব পরশে।” এখানে আপায় মানে ‘গত হয়’। অনেক দ্বিমত থাকা স্বত্বেও ফলপ্রিয় বাঙালি জ্যৈষ্ঠ মাসকেই ‘মধুমাস’ বলে চিনে আসছে। তাদের মুখে, জিভে ও বিশ্বাসে জ্যৈষ্ঠই যেন ‘মধুমাস’।

দেনিক ইত্তেফাক পত্রিকার জেলা সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পালের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, চৈত্র-বৈশাখের খরতাপের মাঝে চলে আসে অনেক ফল ফলারী। আর জ্যৈষ্ঠে আম, কাঁঠাল, লিচুর আগমন দিয়ে তা পরিপূর্ণতা লাভ করে। গ্রীষ্ম মৌসুমে খরাক্লিষ্ট মানুষের তৃষ্ণা মেটাতে প্রকৃতি আমাদের উপহার দেয় নানা জাতের বাহারি রসালো সুস্বাদু ফল। জ্যৈষ্ঠ মাসেকে ফলের মাস হিসাবে বিবেচনা করেই আমাদের দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকে গ্রীষ্মকালীন ছুটি। সাধারণভাবে ‘আম-কাঁঠালের ছুটি’ হিসেবে এর বিশেষ পরিচিতি। কোথাও কোথাও আবার এই মধুমাসকে কেন্দ্র করে মেয়ে-জামাই, নাতি-নাতনিরা ‘নাইওর’ যায়, তারা আপ্যায়িত হয় চিরচেনা রসালো সব ফলে। বিশেষ করে আম-কাঁঠালের সাথে অনেক ক্ষেত্রেই যোগ হয় চিঁড়া-মুড়ি, খই সাথে দুধ-দই। রঙবাহারি ফল আর সুমিষ্ট ঘ্রাণসমৃদ্ধ জ্যৈষ্ঠ তাই বাঙালি জীবনে এক অনন্য মাস হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছে।

গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে

শাহ্ পারভেজ সংগ্রাম,‎গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
   
গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে
‎ডিমে আছে প্রোটিন, খেতে হবে প্রতিদিন-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে গাইবান্ধায় পালিত হয়েছে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৫।
‎শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে এ দিবসটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।
‎দিনটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দপ্তর প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, খামারি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পুষ্টিবিদসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
‎পরে দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‎সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার তরুণ কুমার দত্ত। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামার মালিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‎বক্তারা বলেন, ডিম একটি সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য যা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশে সহায়ক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।
‎অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় খামারিদের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ডিমের মান ও পরিমাণ আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
‎আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত লিফলেট, ব্যানার ও প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়।

ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ

মোঃ জাকারিয়া হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৭ অপরাহ্ণ
   
ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ
জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ১০ বিঘা জমির রোপা আমন ফসলের ক্ষেত ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুরুঙ্গামারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ আব্দুল মান্নান। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (৮ অক্টোবর) উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ইব্রাহিম আলী মাস্টার গং দের সাথে একই এলাকার মৃত লোকমান আলীর ছেলে আব্দুল মান্নানের পরিবারের ১১ বিঘা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। দখলভোগের প্রেক্ষিতে চলতি আমন মৌসুমেও ওই জমিতে আব্দুল মান্নান রোপা আমন চাষ করেন। চাষকৃত ওই আমন ধান হওয়ার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রুবেল, কামরুজ্জামান, ইব্রাহিম, হাবিবুর, আ: হাই, কুদ্দুছ , ছালাম, শওকত সহ ৩০-৪০ জন নারী-পুরুষ ও তাদের লোকজন লাঠি-শোঠা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জমি জবর দখলের চেষ্টা করে এবং ট্রাক্টর দিয়ে ১০ বিঘা জমির ফুল আসা ধান ক্ষেত ও ১ বিঘা কালাই ক্ষেত গুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এ সময় মান্নানের পরিবারের লোকজন বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষ অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা জানান, দীঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে। প্রায় ধান আসা ফসলগুলো ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করা হয়েছে। ঘটনাটা আসলে ন্যাক্কারজনক। এটা মানুষের উপর অত্যাচার করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা মানুষের বিবেককে নাড়া দেওয়ার মতো একটা ঘটনা।
ভুক্তভোগী আব্দুল মালেক ও মাসাদুল ইসলাম বলেন, আমরা মোট ১০ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। ১ বিঘা জমিতে কালাই আবাদ করেছি। আর কিছুদিন পর ধান ঘরে তুলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের সেই আশায় পানি ঢেলে দিলো।  ফুল আসা ধান গাছ ও কালাই ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলেছে তারা। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের সর্বশান্ত করে দিয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার কামনা করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম আলী মাস্টারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তিনি ফোনও রিসিভ করেন নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার জানান, বিষয়টি জানার পর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে জমিটি পরিদর্শন করে অফিসে রিপোর্ট করতে বলেছি।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ বলেন, অভিযোগ এর বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে , মামলাটি তদন্তাধীন ।

আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

নাসিম আহমেদ রিয়াদ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
   
আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

গত ৫ অক্টোবর, রবিবার দুপুরে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ষ্টেটের ওয়ারেন সিটির আলিফ রেষ্টুরেন্টে আসাল অ্যালায়েন্স অফ সাউথ এশিয়ান আমেরিকান লেবার মিশিগান চ্যাপ্টারের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন আসাল মিশিগানের সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা সংগঠনের সেক্রেটারি মিনহাজ রাসেলের সঞ্চালনায় আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের ২০২৬-২০২৭ বছরের জন্য সভাপতি হিসাবে নাইম লিয়ন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাওহীদ নেওয়াজ।

সবার সম্মতিক্রমে নাইম নিয়ন চৌধুরীকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য সভাপতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। বর্তমান সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা ফুল দিয়ে বর্তমান সভাপতিকে বরণ করে নেন।

 

সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সৈয়দ আলী রেজাকে প্রেসিডেন্ট এমিরেটস নির্বাচিত করা হয়। এছাড়াও কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান, এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর শামীম আহসান এবং মিনহাজ রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। সভার দ্বিতীয় পর্বে হ্যামট্রামিক সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী অ্যাডাম আল-হারাবি এবং মুহিত মাহমুদকে আসালের পক্ষ থেকে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। এছাড়াও কাউন্সিলর প্রার্থী নাইম লিওন চৌধুরী, ইউসুফ সাঈদ, মোতাহার ফাদেলকে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। উক্ত ৫ জন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। সভা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে সভার পরিসমাপ্তি ঘটে।