খুঁজুন
শনিবার, ১১ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৬শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রকৃতিতে থোকায় থোকায় রঙিন মাধবীলতার শুভ্রতা

রিপন কান্তি গুণঃ নেত্রকোনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ১:৪৮ অপরাহ্ণ
প্রকৃতিতে থোকায় থোকায় রঙিন মাধবীলতার শুভ্রতা

মাধবীলতা ফুল চেনেন না এমন মানুষ খুবই কম। বসন্তের শেষ ভাগে ও গ্রীষ্মের আগমনে পলাশ-শিমুলের বিদায়ে প্রকৃতিকে রঙিন রূপে সাজাতে মাধবীলতা ফুলের শুভ্রতার জুড়ি নেই। নেত্রকোনার প্রকৃতি জুড়ে ঘন সবুজ পাতার মাঝে ঝুলন্ত সাদা-গোলাপী-লাল ফুল দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায় যেকোনো ফুলপ্রেমীর।

নিজের বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে মানুষ মাধবীলতা গাছ লাগায়। বিশেষ করে বাড়ির প্রবেশ দ্বার, ছাদ, ফুল বাগানে, ঘরের চালসহ বাড়ির আঙিনায় ছোট-বড় গাছের ডালে এ ফুলগাছ দেখা যায়। প্রকৃতির ছদ্মবেশে ধূলি উড়া গোধূলি শেষে যখন সন্ধ্যা নামে, তখনই মাধবীলতার মিষ্টি ঘ্রাণে সৌরভ ছড়ায়। অঞ্চলভেদে লাল-গোলাপী-সাদা ফুলের মাধবীলতাকে অনেকে পুষ্পন্দ্রে কামী, অভীষ্টগন্ধক, অতিমুক্ত, বিমুক্ত, কামুক ও ভ্রমরোৎসব নামে ডাকেন। নেত্রকোনা অঞ্চলের মানুষ এ ফুলকে মাধবীলতা নামেই চেনেন। ভালবেসে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ফুলটিকে মধুমঞ্জরীলতা নামে ডেকেছিলেন। লিখেছিলেন- স্মরণচিহ্ন কত যাবে, উন্মুলে মোর দেয়া নাম লেখা থাক ওর ফুলে মধুমঞ্জরীলতা। প্রায় সারা বছরই মাধবীলতা ফোটে তবে- বসন্ত, গ্রীষ্ম ও বর্ষা মাধবীলতা ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম। মনের রঙের সাথে মাধবীলতার ভাব প্রকাশের তুলনা হয় না। আর মাধবীলতা ফুলকে নিয়ে চলে গল্প-কবিতা-উপন্যাসে প্রেমিক-প্রেমিকাদের সীমাহীন ভালোবাসা।

সরেজমিনে জেলা সদরসহ বিভিন্ন উপজেলার গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি গ্রামেই বাড়ির আঙিনায় অথবা ছোট-বড় গাছের ডালে ডালে সাদা-গোলাপী-লাল রঙের সৌন্দর্য নিয়ে থোকায় থোকায় অজস্র ফুল ফুটেছে। চৈত্রের তপ্ত দুপুরে মাধবীলতার রঙিন সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে সকলকে।

 

উপজেলার বাউসী অর্দ্ধচন্দ্র উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের (স্কুল ও কলেজ) বাংলা বিষয়ের সিনিয়র প্রভাষক সাহিত্যমনা বিজয় চন্দ্র দাসের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, কবিগুরুর মধুমঞ্জরীলতা আমাদের মাধবীলতাবসন্ত, গ্রীষ্ম ও বর্ষায় প্রচুর ফুল ফোটে। যদিও সারা বছর কিছু দিন পরপর ফুল ফোটে। পাপড়ির নলটি বেশ লম্বা। বছরে কয়েক দফা ফুল ফোটে। এজন্যে একে বারোমাসী ফুল বলা হয়। ঘন সবুজ পাতার মাঝখানে ঝুলন্ত সাদা-লাল ফুল সহজেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

 বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ফুলটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি রাতে তীব্র মিষ্টি ঘ্রাণে ভরিয়ে রেখেছে চারপাশ। ডালের আগায় বড় বড় ঝুলন্ত থোকা। প্রতিটি থোকায় ১০ থেকে ১৫টি লাল-গোলাপী-সাদা ফুল। সবুজ পাতার ফাঁকে রঙিন ফুলের থোকা দূর থেকে দেখলে মনে হয় মাধবী তার নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে সাজিয়েছে প্রকৃতিকে।

নেত্রকোনা সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক জায়েদা মেহের নিগার বলেন, মধুমঞ্জরীলতা বা মাধবীলতাফুলটি Combretaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত বহুবর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। এর বৈজ্ঞানিক নাম- Quisqualis indica, এর ইংরেজি নাম- Chinese honeysuckle বা Rangoon creeper। এর বংশবৃদ্ধি মূলত অঙ্গজ।

তিনি আরও বলেন, মাধবীলতার গোড়া এবং শেকড় থেকে নতুন গাছ গজায়। লতা কেটে মাটিতে পুঁতলেও চারা হয় এর পাতা কিছুটা পাতলা ও খসখসে প্রকৃতির, গঠনে আয়তাকার থেকে ডিম্বাকার, রং সবুজ, এর পাতাগুলো শাখায় জোড়ায় জোড়ায় সুবিন্যস্তভাবে সাজানো থাকে। পাতার আকৃতি ছয় থেকে নয় সেন্টিমিটার লম্বা, শিরা সামান্য রোমশ, পত্রবিন্যাস বিপ্রতীপ। তাজা ও বাসি ফুলে রঙের ভিন্নতাও এ ফুলের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাজা ফুলের রং সাদা, বাসি হলে লাল হয়। ফুলে ক্ষুদ্রাকৃতির পাপড়ি সংখ্যা পাঁচটি, মাঝে পরাগ অবস্থিত, দলনল বেশ লম্বা।

এর ভেষজ উপকারিতা সম্পর্কে বারহাট্টা উপজেলা সদরের যশমাধব গ্রামের বাসিন্দা কবিরাজ কুতুবউদ্দিনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, মধুমঞ্জরীলতা বা মাধবীলতা শুধু আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্যই বৃদ্ধি করে না, এ উদ্ভিদ আমাদের অনেক রোগ থেকে মুক্তিও দেয়। এর বহুবিধ ভেষজ গুণও রয়েছে। এর পাতার রস চর্মরোগে ও মাথার যন্ত্রনার ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং পুরনো বাত ও হাঁপানীর উপশমে লাগে। এর বীজ কৃমি, ডায়ারিয়া ও জ্বর নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ গাছের কান্ড সর্দি, কাশি এবং ঠান্ডা লাগায় ব্যবহার করা হয়। গাছের শুকনো ছালের গুঁড়া বিষাক্ত ঘা সারিয়ে তোলে।

গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে

শাহ্ পারভেজ সংগ্রাম,‎গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
   
গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে
‎ডিমে আছে প্রোটিন, খেতে হবে প্রতিদিন-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে গাইবান্ধায় পালিত হয়েছে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৫।
‎শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে এ দিবসটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।
‎দিনটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দপ্তর প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, খামারি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পুষ্টিবিদসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
‎পরে দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‎সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার তরুণ কুমার দত্ত। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামার মালিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‎বক্তারা বলেন, ডিম একটি সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য যা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশে সহায়ক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।
‎অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় খামারিদের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ডিমের মান ও পরিমাণ আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
‎আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত লিফলেট, ব্যানার ও প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়।

ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ

মোঃ জাকারিয়া হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৭ অপরাহ্ণ
   
ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ
জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ১০ বিঘা জমির রোপা আমন ফসলের ক্ষেত ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুরুঙ্গামারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ আব্দুল মান্নান। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (৮ অক্টোবর) উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ইব্রাহিম আলী মাস্টার গং দের সাথে একই এলাকার মৃত লোকমান আলীর ছেলে আব্দুল মান্নানের পরিবারের ১১ বিঘা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। দখলভোগের প্রেক্ষিতে চলতি আমন মৌসুমেও ওই জমিতে আব্দুল মান্নান রোপা আমন চাষ করেন। চাষকৃত ওই আমন ধান হওয়ার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রুবেল, কামরুজ্জামান, ইব্রাহিম, হাবিবুর, আ: হাই, কুদ্দুছ , ছালাম, শওকত সহ ৩০-৪০ জন নারী-পুরুষ ও তাদের লোকজন লাঠি-শোঠা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জমি জবর দখলের চেষ্টা করে এবং ট্রাক্টর দিয়ে ১০ বিঘা জমির ফুল আসা ধান ক্ষেত ও ১ বিঘা কালাই ক্ষেত গুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এ সময় মান্নানের পরিবারের লোকজন বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষ অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা জানান, দীঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে। প্রায় ধান আসা ফসলগুলো ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করা হয়েছে। ঘটনাটা আসলে ন্যাক্কারজনক। এটা মানুষের উপর অত্যাচার করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা মানুষের বিবেককে নাড়া দেওয়ার মতো একটা ঘটনা।
ভুক্তভোগী আব্দুল মালেক ও মাসাদুল ইসলাম বলেন, আমরা মোট ১০ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। ১ বিঘা জমিতে কালাই আবাদ করেছি। আর কিছুদিন পর ধান ঘরে তুলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের সেই আশায় পানি ঢেলে দিলো।  ফুল আসা ধান গাছ ও কালাই ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলেছে তারা। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের সর্বশান্ত করে দিয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার কামনা করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম আলী মাস্টারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তিনি ফোনও রিসিভ করেন নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার জানান, বিষয়টি জানার পর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে জমিটি পরিদর্শন করে অফিসে রিপোর্ট করতে বলেছি।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ বলেন, অভিযোগ এর বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে , মামলাটি তদন্তাধীন ।

আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

নাসিম আহমেদ রিয়াদ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
   
আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

গত ৫ অক্টোবর, রবিবার দুপুরে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ষ্টেটের ওয়ারেন সিটির আলিফ রেষ্টুরেন্টে আসাল অ্যালায়েন্স অফ সাউথ এশিয়ান আমেরিকান লেবার মিশিগান চ্যাপ্টারের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন আসাল মিশিগানের সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা সংগঠনের সেক্রেটারি মিনহাজ রাসেলের সঞ্চালনায় আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের ২০২৬-২০২৭ বছরের জন্য সভাপতি হিসাবে নাইম লিয়ন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাওহীদ নেওয়াজ।

সবার সম্মতিক্রমে নাইম নিয়ন চৌধুরীকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য সভাপতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। বর্তমান সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা ফুল দিয়ে বর্তমান সভাপতিকে বরণ করে নেন।

 

সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সৈয়দ আলী রেজাকে প্রেসিডেন্ট এমিরেটস নির্বাচিত করা হয়। এছাড়াও কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান, এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর শামীম আহসান এবং মিনহাজ রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। সভার দ্বিতীয় পর্বে হ্যামট্রামিক সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী অ্যাডাম আল-হারাবি এবং মুহিত মাহমুদকে আসালের পক্ষ থেকে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। এছাড়াও কাউন্সিলর প্রার্থী নাইম লিওন চৌধুরী, ইউসুফ সাঈদ, মোতাহার ফাদেলকে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। উক্ত ৫ জন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। সভা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে সভার পরিসমাপ্তি ঘটে।