খুঁজুন
শনিবার, ১১ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৬শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নানা সমস্যায় জর্জরিত বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

মুখলেছুররহমান হীরা,বারহাট্টা(নেত্রকোনা)প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫, ১:৩১ অপরাহ্ণ
নানা সমস্যায় জর্জরিত বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত  জনবল না থাকায় কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন না উপজেলার বিপুল জনগোষ্ঠী।যে জনবল আছেন তারাও নিয়মিত উপস্থিত থাকেন না স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। যার কারণে চরম অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে সেবা নিতে হচ্ছে  প্রায় ২ লাখের বিশাল জনগোষ্ঠীকে। একটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, একটি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও ১৯টি কমিউনিটি ক্লিনিকের সবগুলোতেই বর্তমানে অব্যবস্থাপনা ও জনবল সংকট চরমে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটিতে গড়ে প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ জন ভর্তি হয়।হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০ রোগী চিকিৎসা নিতে আসে। ৫০ শয্যার নতুন ভিআইপি বেড থাকলেও ৫০ শয্যার কার্যকর চালু না হওয়ায় বেডের অভাবে  অধিকাংশ রোগীকে রাখা হচ্ছে মেঝেতে। আন্তঃবিভাগে পুরুষ ও নারী ওয়ার্ড থাকলেও নেই কোনো শিশু ওয়ার্ড।
জানা যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার সময়  হাসপাতালটিতে শয্যা সংখ্যা ছিল ৩১টি। সর্বশেষ এটিকে ৫০ শয্যায় উন্নিত করা হয় এবং ২০২২ সাল থেকে এটি ৫০ শয্যার প্রশাসনিক অনুমোদনও পায়।কিন্তুু ২০২৫ এ এসেও ৫০ শয্যার চিকিৎসা সেবা চালু করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।এখনও ৩১ শয্যার জনবল দিয়েই টেনেটুনে চলছে।যে সকল ডাক্তার ও নার্স আছেন তারাও প্রায় সময়ই কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত থাকেন ।
সেবা প্রার্থীদের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে আজ রবিবার সকাল দশটায় সরেজমিনে পরিদর্শনে গেলে স্বাস্থ কমপ্লেক্সটিতে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানকে কর্মক্ষেত্রে অনুপস্থিত পাওয়া যায়।এসময় মেডিক্যাল অফিসার, ডেন্টাল সার্জন, কনসালটেন্ট ডাঃ মোঃ মোসরেকুল ইসলাম মনি সহ  অনেকেই অনুপস্থিত পাওয়া যায়।সাংবাদিকেরা হাসপাতাল ত্যাগ করার সময় সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে  প্রবেশ করেন কনসালটেন্ট ডাঃ মোঃ মোসরেকুল ইসলাম মনি।
উপস্থিত রোগীর স্বজনদের মধ্যে কয়েকজন জানান বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চরম অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।নার্স ও ডাক্তারদের ডাকলেও পাওয়া যায়না।প্রায় সময়ই ডাক্তার ও নার্সরা রোগীদের সাথে চরম খারাপ আচরণ করে।পর্যাপ্ত ওষুধ থাকা সত্বেও শুধু স্যালাইন ব্যাতীত আর কিছুই পাওয়া যায় না।অথচ যে উন্নত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছিল সেখানে ভালো মানের ব্যবস্থাপনা থাকলে আমরা ২ লাখ জনগোষ্ঠী পর্যাপ্ত সেবা পেতাম।আমাদের কষ্ট করে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যেতে হত না।
বিষয়টি জানতে বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,তিনি নিজে নারী শিশু কোর্টে একটি মামলার স্বাক্ষী দেওয়ার জন্য নেত্রকোনা কোর্টে যাবেন বিধায় আজকে সময় মত কর্মস্থলে আসতে পারেননি।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নানা অব্যবস্থাপনা,  ডাক্তার ও নার্সদের সময় মত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপস্থিত না থাকার বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান আমি বিষয়টি দেখব এবং দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।
বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নানা অব্যবস্থাপনার বিষয়টি নেত্রকোনা জেলার সিভিল সার্জন গোলাম মোস্তফাকে অবগত করা হলে  তিনি জানান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যারা দায়িত্বে অবহেলা করছে তাদের বিরুদ্ধে  তদন্ত  সাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা নিব।

গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে

শাহ্ পারভেজ সংগ্রাম,‎গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
   
গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে
‎ডিমে আছে প্রোটিন, খেতে হবে প্রতিদিন-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে গাইবান্ধায় পালিত হয়েছে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৫।
‎শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে এ দিবসটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।
‎দিনটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দপ্তর প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, খামারি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পুষ্টিবিদসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
‎পরে দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‎সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার তরুণ কুমার দত্ত। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামার মালিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‎বক্তারা বলেন, ডিম একটি সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য যা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশে সহায়ক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।
‎অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় খামারিদের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ডিমের মান ও পরিমাণ আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
‎আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত লিফলেট, ব্যানার ও প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়।

ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ

মোঃ জাকারিয়া হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৭ অপরাহ্ণ
   
ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ
জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ১০ বিঘা জমির রোপা আমন ফসলের ক্ষেত ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুরুঙ্গামারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ আব্দুল মান্নান। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (৮ অক্টোবর) উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ইব্রাহিম আলী মাস্টার গং দের সাথে একই এলাকার মৃত লোকমান আলীর ছেলে আব্দুল মান্নানের পরিবারের ১১ বিঘা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। দখলভোগের প্রেক্ষিতে চলতি আমন মৌসুমেও ওই জমিতে আব্দুল মান্নান রোপা আমন চাষ করেন। চাষকৃত ওই আমন ধান হওয়ার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রুবেল, কামরুজ্জামান, ইব্রাহিম, হাবিবুর, আ: হাই, কুদ্দুছ , ছালাম, শওকত সহ ৩০-৪০ জন নারী-পুরুষ ও তাদের লোকজন লাঠি-শোঠা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জমি জবর দখলের চেষ্টা করে এবং ট্রাক্টর দিয়ে ১০ বিঘা জমির ফুল আসা ধান ক্ষেত ও ১ বিঘা কালাই ক্ষেত গুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এ সময় মান্নানের পরিবারের লোকজন বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষ অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা জানান, দীঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে। প্রায় ধান আসা ফসলগুলো ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করা হয়েছে। ঘটনাটা আসলে ন্যাক্কারজনক। এটা মানুষের উপর অত্যাচার করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা মানুষের বিবেককে নাড়া দেওয়ার মতো একটা ঘটনা।
ভুক্তভোগী আব্দুল মালেক ও মাসাদুল ইসলাম বলেন, আমরা মোট ১০ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। ১ বিঘা জমিতে কালাই আবাদ করেছি। আর কিছুদিন পর ধান ঘরে তুলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের সেই আশায় পানি ঢেলে দিলো।  ফুল আসা ধান গাছ ও কালাই ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলেছে তারা। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের সর্বশান্ত করে দিয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার কামনা করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম আলী মাস্টারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তিনি ফোনও রিসিভ করেন নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার জানান, বিষয়টি জানার পর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে জমিটি পরিদর্শন করে অফিসে রিপোর্ট করতে বলেছি।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ বলেন, অভিযোগ এর বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে , মামলাটি তদন্তাধীন ।

আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

নাসিম আহমেদ রিয়াদ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
   
আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

গত ৫ অক্টোবর, রবিবার দুপুরে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ষ্টেটের ওয়ারেন সিটির আলিফ রেষ্টুরেন্টে আসাল অ্যালায়েন্স অফ সাউথ এশিয়ান আমেরিকান লেবার মিশিগান চ্যাপ্টারের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন আসাল মিশিগানের সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা সংগঠনের সেক্রেটারি মিনহাজ রাসেলের সঞ্চালনায় আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের ২০২৬-২০২৭ বছরের জন্য সভাপতি হিসাবে নাইম লিয়ন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাওহীদ নেওয়াজ।

সবার সম্মতিক্রমে নাইম নিয়ন চৌধুরীকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য সভাপতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। বর্তমান সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা ফুল দিয়ে বর্তমান সভাপতিকে বরণ করে নেন।

 

সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সৈয়দ আলী রেজাকে প্রেসিডেন্ট এমিরেটস নির্বাচিত করা হয়। এছাড়াও কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান, এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর শামীম আহসান এবং মিনহাজ রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। সভার দ্বিতীয় পর্বে হ্যামট্রামিক সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী অ্যাডাম আল-হারাবি এবং মুহিত মাহমুদকে আসালের পক্ষ থেকে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। এছাড়াও কাউন্সিলর প্রার্থী নাইম লিওন চৌধুরী, ইউসুফ সাঈদ, মোতাহার ফাদেলকে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। উক্ত ৫ জন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। সভা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে সভার পরিসমাপ্তি ঘটে।