গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে চার ভাই-একবোন নার্সারি দিয়েই ভাগ্য বদল সিদ্দিকের
উত্তরের জেলা গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের ‘চার ভাই-একবোন নার্সারি’ আবু বক্কর সিদ্দিকের ভাগ্য বদলে দিয়েছে।প্রায় ১০০ টি গাছ দিয়ে শুরু করা বাগানে এখন রয়েছে ১২০ জাতের প্রায় আড়াই হাজার গাছ। সংগ্রহে রয়েছে ব্যতিক্রম কিছু ফল ও কাঠ গাছ।বড় বাগান তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেছেন।
জানা যায়, আবু বক্কর সিদ্দিক কয়েক বছর আগে কিছু পেয়ারা, সুপারি, বরুই, লেবু,কমলার চারা দিয়ে চার ভাই-একবোন নার্সারি যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে ১২০ জাতের দেশি বিদেশি আড়াই হাজার ফলের চারা রয়েছে। এর মধ্যে আপেল, ন্যাসপাতি, মালোশিয়ান ব্ল্যাক বেরি, অস্টেলিয়ান চেরি, এব্যকেটু, থাই ডুড়িয়ান, পারসিমন, রাম্বুটান, ত্বীনফল, ভিয়েতনাম লাল কাঁঠাল,বিভিন্ন জাতের আম,মালটা, শেত চন্দন, আগর, থাই লঙ্গান, রুবি, লঙ্গান, পিং কাঁঠাল, নারিকেল এ নার্সারির ব্যতিক্রম সংগ্রহ। বিক্রির শীর্ষে রয়েছে হাইব্রিড খাটো জাতের সুপারি, মায়ানমার সুপারি, থাই লাল শরিফা, থাই ড্রাগন, থাই পেয়ারাসহ প্রায় ১২০ জাতের গাছ।
চার ভাই-একবোন নার্সারির স্বত্বাধিকারী মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন,কয়েক বছর আগে অল্প কিছু গাছ দিয়ে নার্সারি কার্যক্রম শুরু করি এবং বিক্রি করেছি।পরে কৃষি অফিস ও বন বিভাগ কর্মকর্তাদের পরামর্শে চার ভাই-একবোন নার্সারি ব্যবসা শুরু করি। ফুল, ফল, বৃক্ষের পাশাপাশি জৈব সার, রেডিমিস্ক সার নিয়ে কাজ করি। বাসা, বাড়ি ও অফিসে বাগান চুক্তিভিত্তিক তৈরি করে থাকি।ইতোমধ্যে আমার নার্সারিতে কয়েকজন মানুষের কর্মের ব্যবস্থা হয়েছে।নার্সারির ব্যবসার মধ্যে দিয়ে আমার ভাগ্য বদলে গেছে।



আপনার মতামত লিখুন