খুঁজুন
শনিবার, ৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হারিয়ে যাচ্ছে ঘুড়ি উড়ানো শৈশবের স্মৃতি

রিপন কান্তি গুণঃ নেত্রকোনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার, ৩ মে, ২০২৫, ২:০০ অপরাহ্ণ
হারিয়ে যাচ্ছে ঘুড়ি উড়ানো শৈশবের স্মৃতি

-প্রতীকী ছবি

কবি সুফিয়া কামালের লেখা- ‘আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা, তোমরা এ যুগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেলা। আমরা যখন আকাশের তলে ওড়ায়েছি শুধু ঘুড়ি, তোমরা এখন কলের জাহাজ চালাও গগন জুড়ি।’ ‘আজিকার শিশু’ কবিতার লাইনগুলো আজও মনে করিয়ে দেয় ঘুড়ি উড়ানো সেই দূরন্ত শৈশবের আনন্দময় স্মৃতি। আগেকার দিনে গ্রামগুলোতে গ্রীষ্মকাল শুরু হতে না হতেই আকাশ জুড়ে রঙবেরঙের ঘুড়িতে ছেয়ে যেতো। সে সময় শিশু-কিশোরসহ সব বয়সের মানুষ খোলা মাঠে রং বে-রঙের ঘুড়ি উড়াতে ব্যস্ত থাকতো। এখন শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষের হাতে হাতে মোবাইল ফোন থাকায় তারা ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, ইউটিউবসহস বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ও গেমসের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে। তাদের এখন ঘুড়ি উড়ানোর সময় কোথায়?

শৈশবের অনুভূতি মানেই অন্যরকম ভালোলাগা। এক সময় আবহমান গ্রাম বাংলার শিশু-কিশোরদের বিনোদনের একটি বিশেষ মাধ্যম ছিল ঘুড়ি উড়ানোর প্রতিযোগিতা। অথচ বর্তমান আধুনিক যুগে ও বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক কারণে ঘুড়ি উড়ানোর প্রতিযোগিতা এখন আর চোখে পড়েনা। আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় কালের গর্ভে সারা দেশের মতো নেত্রকোনার বিভিন্ন এলাকা থেকেও ক্রমেই হারিয়ে গেছে  গ্রাম বাংলার ঘুড়ি উড়ানোর ঐতিহ্য।

সরেজমিনে জেলা সদরসহ কয়েকটি কয়েকটি উপজেলার গ্রাম ঘুরে এবং কয়েকজনের সাথে কথা বললে তারা জানান, আগে শিশু-কিশোরদের সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বিনোদনের একমাত্র মাধ্যমই ছিল ঘুড়ি উড়ানো। এলাকায় কোন মেলা জমলেই ছেলেদের প্রধান আকর্ষণই ছিল বিভিন্ন প্রকারের ঘুড়ি কেনা। এছাড়াও আবার তাদের মধ্যে চলতো সুন্দর সুন্দর ঘুড়ি তৈরির প্রতিযোগিতা, মাঠে মাঠে চলতো একজন আরেকজনের ঘুড়িতে মাঞ্জা দিয়ে ঘুড়ি কেটে দেওয়ার প্রতিযোগিতা তখন মাঠ জুড়ে বিরাজ করতো উৎসবের আমেজ। কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষ এবং নগরায়নের প্রভাবে গ্রামীণ এই ঐতিহ্য আজ বিলুপ্ত।

জেলা সদরের মৌগাতি গ্রামের প্রবীণ ব্যাক্তি গোপাল দাস বলেন, যুবক বয়সে আমি বাদামী রঙের মোটা কাগজে নানা ধরণের ঘুড়ি বানিয়ে উড়িয়েছি। তখন আমি জের ঘুড়ি, চিল ঘুড়ি, পতেঙ্গা ঘুড়ি, তেলেঙ্গা ঘুড়ি, পেটকাটা ঘুড়িসহ বাহারি সব ঘুড়ি উড়িয়ে অনাবিল আনন্দ পেতাম। সে সময় গ্রামাঞ্চলে ঘুড়ি বানানো ও উড়ানোর প্রতিযোগিতা হতো কিন্তু সময়ের আবর্তে এখন আর তা দেখা যায় না।

তিনি আরো বলেন, আমার মনে হয় এমন একটা সময় আসবে যখন ঘুড়ি শব্দটি কি জিনিস তা শুধু শহরেই নয়, গ্রামাঞ্চলের শিশুরাও চিনতে পারবে না।

নেত্রকোনা জেলার দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল ঘুড়ি উড়ানো শৈশবের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ছোটবেলায় আমি গ্রামেই থাকতাম গ্রামেই কেটেছে আমার দূরন্ত শৈশব। বাড়িতে বসে বন্ধুরা মিলে বাহারি ধরনের ঘুড়ি তৈরি করেছি। গ্রীষ্মের ধান কাটা শেষ হলে খোলা মাঠে বন্ধুরা মিলে খোলা মাঠে ঘুড়ি উড়াতাম। গরমের দিনে দক্ষিণা ফুরফুরে হাওয়ায় নাটাই আর ঘুড়ি নিয়ে মাঠ জুড়ে ছোটাছুটি করতাম। ঘুড়ি আকাশে উড়িয়ে দিয়ে ঘুড়ির সঙ্গে বেঁধে দিতাম ধনুক আকৃতির এক ধরনের সুতা, যা বাতাসের ছোঁয়ায় এমন একটা মধুর শব্দ হতো যে, ঘুড়ি আকাশে হারিয়ে গেলেও শব্দটা শোনা যেত। বিকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি ঘুড়ি আপন গতিতে আকাশে উড়ত। তখনকার দিনে সাপ ঘুড়ি, বক্স ঘুড়ি, ফিঙ্গে ঘুড়ি, তেলেঙ্গা ঘুড়ি, পেটকাটা ঘুড়িসহ বিভিন্ন আকৃতির ঘুড়ি বিকেলের আকাশে দেখা যেতে। এখনো মনে পড়ে ভাতের ফ্যান দিয়ে ঘুড়ি তৈরির দিনগুলির কথা, যা এখনও খুব মিস করি।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান যুগে গ্রাম বা শহরে এখন ঘুড়ি ওড়ানো খেলা অনেকাংশে বন্ধ হয়ে গেছে। শিশুরা বড় হচ্ছে খাঁচার মধ্যে। ঘরে বসে শহুরে শিশুরা কম্পিউটার বা ভিডিও গেইম খেলে সময় কাটায়। যারা মাঠে যায়- তারা ফুটবল বা ক্রিকেট খেলে। গ্রামীণ শিশুদের মধ্যেও এখন ক্রিকেট খেলার জোয়ার বয়ে গেছে। তাই ঘুড়ি ওড়ানো খেলা একেবারে হারিয়ে গেছে। একসময় এ দেশের ছেলেপুলেরা প্রচুর ঘুড়ি ওড়াতো। গ্রীষ্ম, শরৎ এবং হেমন্তের বিকেলের আকাশ ছেয়ে যেত ঘুড়িতে। আকাশজুড়ে লাল, নীল, সবুজ, হলুদ, বেগুনি হরেক রঙের ঘুড়িতে আকাশ ছেয়ে যেত! দেখে মনে হতো, আকাশজুড়ে বসেছে রঙের মেলা। কোনো ঘুড়ি কাটা গেলে মনে হতো রঙের মেলা থেকে যেন একটি রং খসে পড়ল। একসময় ঘুড়ি ওড়ানো আর ঘুড়ি কাটার প্রতিযোগিতার রেওয়াজ ছিল। যা এখন প্রায় বিলীন হয়ে গেছে। তবে পৌষ সংক্রান্তিতে এখনো কোথাও কোথাও ঘুড়ি ওড়ানো উৎসব হয়ে থাকে।

বারহাট্টা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, একসময়ের (ছেলে বেলায়) উড়ন্ত ঘুড়ির সাথে  দিগন্তে পাড়ি দিতে, পাখিদের সাথে পাল্লা দিয়ে উড়তে মন চাইতো। ঘুড়ি উড়াতে উড়াতে হারিয়ে যেতাম স্বপ্নের রাজ্যে। আমার ঘুড়ি রাখতাম খুব যত্ন করে। সবুজ ক্ষেতের সরু পথ দিয়ে ঘুড়ি হাতে ছুটতাম বাতাসের পিছু পিছু। তবে এখন বর্তমান যুগের শিশু-কিশোরদের আর আগের মতো ঘুড়ি ওড়ানোর আগ্রহ দেখতে পাই না। আমার মতে, বছরের যে কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে গ্রামাঞ্চলে অন্যান্য খেলাধুলার পাশাপাশি ঘুড়ি উড়ানোর প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ঘুড়ি খেলা জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।

চাঁদপুরে পাসপোর্ট করতে এসে ২ রোহিঙ্গা নারী আটক

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, চাঁদপুর
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:৩১ অপরাহ্ণ
   
চাঁদপুরে পাসপোর্ট করতে এসে ২ রোহিঙ্গা নারী আটক
চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে এসে কর্মকর্তাদের হাতে ধরা পড়েছেন দুই রোহিঙ্গা নারী। পরে তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার বিকেলে পাসপোর্ট অফিসের দু-তলায় তারা আটক হন। আটককৃতরা হলেন, কুতুপালং এর ২ নম্বর ক্যাম্পের ই-১১ ব্লকের বাসিন্দা সহিসু আলম এর মেয়ে সুবাইরা (১০) ও সোনা আলীর মেয়ে জুহুরা বেগম (৩৫)।

পাসপোর্ট অফিস সূত্র জানান, দুই নারী একসঙ্গে চাঁদপুর পাসপোর্ট অফিসে প্রবেশ করেন। এরমধ্যে সুবাইরা পাসপোর্টের জন্য ব্যাংক ড্রাফট, আবেদনসহ অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে আসেন। সঙ্গে ভোটার আইডির ভেরিফাইড কপি ও ফটোকপি জমা দিতে সংযুক্ত করেন। যদিও ওই ভোটার আইডি চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার কাজী কামতা গ্রামের রুমা আক্তারের। এসব জালিয়তির কথা স্বীকার করেন প্রতারক সুবাইরা ও জুহুরা।
তারা বলেন, সুবাইরাকে সৌদি আরব নিবে বলে এক ব্যক্তি যোগাযোগ করে। ওই ব্যক্তির মাধ্যমেই পাসপোর্টের সব আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র তৈরি করেন। যদিও তারা দুইজনেই দাবি করেন ওই ব্যক্তিকে তারা চেনেন না।

চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তা উত্তম কুমার সাহা বলেন, আসলে আবেদনের মধ্যেমে এ ধরনের রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হয়। যদিও চেহারা ও ভাষার মাধ্যমে অনুমান করে আমরা পাসপোর্ট গ্রহীতাদের বিভিন্ন প্রশ্ন করি। ওসব প্রশ্নের মাধ্যমেই এমন রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়।

চাঁদপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, এসবি ক্লিয়ারেন্স বন্ধ হওয়ায় আমরা আরো সাবধান। না হয় ফাঁক-ফোকর দিয়ে এসব রোহিঙ্গরা পাসপোর্ট নিয়ে যেতে পারে। আমরা চেষ্টা করছি এক্ষেত্রে আরো বেশি সর্তক হওয়ার।

চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাহার মিয়া বলেন, যেহেতু তারা বৈধভাবে কুতুপালং ক্যাম্পে থাকে তাদের ওই ক্যাম্প প্রধানের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ওই দুই নারী কেন ক্যাম্প থেকে বের হলো, বিষয়টি নিয়ে আইনি পদক্ষেপ নেবেন ওই ক্যাম্প প্রধান। আমরা দুই নারীকে ওই ক্যাম্প প্রধানের কাছে হস্তান্তর করবো।

মনোহরদীতে শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মানববন্ধন

জাহিদ মিয়া,(নরসিংদী)প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:২৮ অপরাহ্ণ
   
মনোহরদীতে শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীর মনোহরদীতে শরিফুল ইসলাম শাকিল নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে শিক্ষক-কর্মচবারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, অপপ্রচার ও চাঁদাবাজির বিচার দাবিতে মানববন্ধন করেছে উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ।
বুধবার সকালে মনোহরদী সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
চন্দনবাড়ী কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ আবু রায়হান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সরদার আছমত আলী মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফরহাদ হোসেন, শেখেরগাঁও ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ এখলাছ উদ্দিন, মনতলা ফাযিল মাদরাসার অধ্যক্ষ বাকিউল ইসলাম, চালাকচর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা হোসেন, চন্দনবাড়ী এস.এ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাসরিন সুলতানা প্রমুখ।
কর্মসূচিতে শিক্ষকদের সঙ্গে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজন একাত্মতা জানিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষককরা বলেন, কাজী শরিফুল ইসলাম শাকিল নামের এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য এবং বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে, যা শিক্ষক সমাজের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। এ সময় তাঁরা শাকিলকে দ্রত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জরুরী সভা

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, চাঁদপুর
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:২৪ অপরাহ্ণ
   
চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জরুরী সভা
বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর ) বিকালে চাঁদপুর প্রেসক্লাব ভবনের ৩য় তলায় সংগঠনের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যদের নিয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি চৌধুরী ইয়াছিন ইকরাম। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সাধারণ সম্পাদক শাওন পাটওয়ারীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন , সিনিয়র সহ সভাপতি এস এম সোহেল, সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম অনিক, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ শেখ আল মামুন, দপ্তর সম্পাদক মানিক দাস, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. আনোয়ারুল হক, সাংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ইমাম হোসেন গাজী, কার্যকরী সদস্য কেএম মাসুদ, অভিজিত রায় ও মিজানুর রহমান লিটন।

সভায় সংগঠনের অভিষেক অনুষ্ঠান, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডসহ গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।