খুঁজুন
রবিবার, ১২ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৭শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুর জেলা পুলিশের প্রচেষ্টায় এক বছরে ১ হাজার ১৪১টি হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, চাঁদপুর
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫, ৪:৩১ অপরাহ্ণ
চাঁদপুর জেলা পুলিশের প্রচেষ্টায় এক বছরে ১ হাজার ১৪১টি হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার
পুরনো মোবাইল কিনলে আইএমইআই নম্বরসহ প্রকৃত মালিক যাচাই করে নিতে হবে
…………..পুলিশ সুপার, চাঁদপুর

হারানো বা চুরি হওয়া মোবাইল ফোন পুনরুদ্ধারে জেলা পুলিশ সক্রিয়ভাবে কাজ করে, যদিও এটি সবসময় সম্ভব হয় না। পুলিশ সাধারণত সাইবার ক্রাইম ইউনিট বা মোবাইল ক্রাইম মনিটরিং সেল ব্যবহার করে ফোনের আইএমইআই নম্বর (IMEI number) এবং অন্যান্য ডেটার মাধ্যমে ফোনটি ট্র্যাক করার চেষ্টা করে। এই প্রক্রিয়া সফল হলে, উদ্ধার করা ফোনগুলো মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

চাঁদপুর জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চাঁদপুর জেলায় অন্তর্গত ৮টি থানায় সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেলের সফল প্রচেষ্টায়
বিভিন্ন কারণে মোবাইল ফোন হারিয়ে যাওয়ার ঘটনায় মোবাইল ফোন মালিকদের সাধারণ ডায়েরির (জিডি) প্রেক্ষিতে তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় গেল এক বছরে ৩ হাজার ৬৬৪ টি জিডির প্রেক্ষিতে হারানো অথবা চুরি যাওয়া মোট ১ হাজার ১১৪১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিকের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

চাঁদপুর জেলা পুলিশের সংশ্লিষ্ট তথ্যসূত্রে আরও জানা গেছে, ২০২৪ সালের ১ আগষ্ট থেকে ২০২৫ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত

চাঁদপুর সদর মডেল থানায় ২০১টি, হাইমচর থানায় ৪০টি, ফরিদগঞ্জ থানায় ১০৯টি, মতলব দক্ষিণ থানায় ২৩৯টি, মতলব উত্তর থানায় ১২৪টি, শাহরাস্তি থানায় ৬৫ টি ও কচুয়া থানায় ২১০টি বিভিন্ন জেলায় অভিযান চালিয়ে মোবাইল ফোন উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর করেছে।

উদ্ধার প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে পুলিশ সুপার (এসপি)’ মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম জানান, ‘কোনো মোবাইল হারালে অবশ্যই আইএমইআই নম্বরসহ জিডি করতে হবে। সেই নম্বরের ভিত্তিতে আমরা নির্ধারণ করি কোথায় কোন সিম ব্যবহার হচ্ছে এবং সেই তথ্যের মাধ্যমে চোরকে শনাক্ত করি। সাধারণত এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে মোবাইল উদ্ধারে আমরা সক্ষম হই।’

তিনি সব নাগরিককে পুরনো মোবাইল ক্রয় থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, পুরনো মোবাইল কিনলে অবশ্যই আইএমইআই নম্বরসহ প্রকৃত মালিক যাচাই করে নিতে হবে। সবাই সচেতন হলে মোবাইল চুরির প্রবণতাও ধীরে ধীরে কমে যাবে।’

পুলিশ সুপার বলেন, ‘গত এক বছর আগষ্ট মাস থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত মোবাইল হারানোর ঘটনায় বেশ কিছু মিসিং ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল। এসব জিডির ভিত্তিতে ডিবি এবং থানা পুলিশের সহযোগিতায় মোট ১১৪১টি মোবাইল উদ্ধার করে যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের সফল অভিযানে জনগণের পুলিশের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পাচ্ছে। একইসঙ্গে প্রতারক ও চোর চক্রের সদস্যরাও সতর্ক হচ্ছে, ফলে ধীরে ধীরে অভিযোগের পরিমাণও কমে আসছে।’ চাঁদপুর জেলা পুলিশের এই সাফল্য শুধু প্রযুক্তিগত সক্ষমতারই প্রমাণ নয়, বরং জনসাধারণের সেবায় আন্তরিকতারও একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

এসপি বলেন, ‘মোবাইল হারানো সংক্রান্ত জিডির ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীদের তদবির বা যোগাযোগ ব্যতিরেকে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের সদস্যরা এ উদ্ধার কাজ করে থাকেন। চাঁদপুর একটি ছোট জেলা। এ জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো। এ ছাড়া প্রান্তিক মানুষের মোবাইলগুলো উদ্ধারের যে কাজটি আমরা করি, এটি আমরা খুব আবেগ দিয়ে করি। মোবাইল উদ্ধার করে যখন মালিকের হাতে তুলে দিই, তখন তার মুখের হাসি আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করে। আমরা এই কাজটি সব সময় করে যাব। হারানো, চুরি বা ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন ফিরে পাওয়া যায় না– এমন ধারণা থেকে বের হয়ে এসে পুলিশের সহযোগিতা নেওয়ার আহ্বান করেন তিনি।

ভুক্তভোগীরা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন হাতে পেয়ে প্রকৃত মালিকরা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এ সময় তারা বলেন, পুলিশের প্রতি আমাদের যে আস্থা ছিল আজকের পর থেকে তা আরও বহুগুণে বেড়ে গেল। চাঁদপুর জেলা পুলিশ প্রশাসনকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তাদের হারানো ফোন ফিরে পেয়ে পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে

শাহ্ পারভেজ সংগ্রাম,‎গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
   
গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে
‎ডিমে আছে প্রোটিন, খেতে হবে প্রতিদিন-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে গাইবান্ধায় পালিত হয়েছে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৫।
‎শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে এ দিবসটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।
‎দিনটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দপ্তর প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, খামারি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পুষ্টিবিদসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
‎পরে দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‎সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার তরুণ কুমার দত্ত। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামার মালিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‎বক্তারা বলেন, ডিম একটি সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য যা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশে সহায়ক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।
‎অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় খামারিদের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ডিমের মান ও পরিমাণ আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
‎আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত লিফলেট, ব্যানার ও প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়।

ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ

মোঃ জাকারিয়া হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৭ অপরাহ্ণ
   
ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ
জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ১০ বিঘা জমির রোপা আমন ফসলের ক্ষেত ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুরুঙ্গামারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ আব্দুল মান্নান। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (৮ অক্টোবর) উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ইব্রাহিম আলী মাস্টার গং দের সাথে একই এলাকার মৃত লোকমান আলীর ছেলে আব্দুল মান্নানের পরিবারের ১১ বিঘা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। দখলভোগের প্রেক্ষিতে চলতি আমন মৌসুমেও ওই জমিতে আব্দুল মান্নান রোপা আমন চাষ করেন। চাষকৃত ওই আমন ধান হওয়ার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রুবেল, কামরুজ্জামান, ইব্রাহিম, হাবিবুর, আ: হাই, কুদ্দুছ , ছালাম, শওকত সহ ৩০-৪০ জন নারী-পুরুষ ও তাদের লোকজন লাঠি-শোঠা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জমি জবর দখলের চেষ্টা করে এবং ট্রাক্টর দিয়ে ১০ বিঘা জমির ফুল আসা ধান ক্ষেত ও ১ বিঘা কালাই ক্ষেত গুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এ সময় মান্নানের পরিবারের লোকজন বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষ অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা জানান, দীঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে। প্রায় ধান আসা ফসলগুলো ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করা হয়েছে। ঘটনাটা আসলে ন্যাক্কারজনক। এটা মানুষের উপর অত্যাচার করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা মানুষের বিবেককে নাড়া দেওয়ার মতো একটা ঘটনা।
ভুক্তভোগী আব্দুল মালেক ও মাসাদুল ইসলাম বলেন, আমরা মোট ১০ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। ১ বিঘা জমিতে কালাই আবাদ করেছি। আর কিছুদিন পর ধান ঘরে তুলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের সেই আশায় পানি ঢেলে দিলো।  ফুল আসা ধান গাছ ও কালাই ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলেছে তারা। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের সর্বশান্ত করে দিয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার কামনা করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম আলী মাস্টারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তিনি ফোনও রিসিভ করেন নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার জানান, বিষয়টি জানার পর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে জমিটি পরিদর্শন করে অফিসে রিপোর্ট করতে বলেছি।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ বলেন, অভিযোগ এর বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে , মামলাটি তদন্তাধীন ।

আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

নাসিম আহমেদ রিয়াদ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
   
আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

গত ৫ অক্টোবর, রবিবার দুপুরে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ষ্টেটের ওয়ারেন সিটির আলিফ রেষ্টুরেন্টে আসাল অ্যালায়েন্স অফ সাউথ এশিয়ান আমেরিকান লেবার মিশিগান চ্যাপ্টারের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন আসাল মিশিগানের সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা সংগঠনের সেক্রেটারি মিনহাজ রাসেলের সঞ্চালনায় আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের ২০২৬-২০২৭ বছরের জন্য সভাপতি হিসাবে নাইম লিয়ন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাওহীদ নেওয়াজ।

সবার সম্মতিক্রমে নাইম নিয়ন চৌধুরীকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য সভাপতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। বর্তমান সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা ফুল দিয়ে বর্তমান সভাপতিকে বরণ করে নেন।

 

সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সৈয়দ আলী রেজাকে প্রেসিডেন্ট এমিরেটস নির্বাচিত করা হয়। এছাড়াও কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান, এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর শামীম আহসান এবং মিনহাজ রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। সভার দ্বিতীয় পর্বে হ্যামট্রামিক সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী অ্যাডাম আল-হারাবি এবং মুহিত মাহমুদকে আসালের পক্ষ থেকে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। এছাড়াও কাউন্সিলর প্রার্থী নাইম লিওন চৌধুরী, ইউসুফ সাঈদ, মোতাহার ফাদেলকে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। উক্ত ৫ জন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। সভা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে সভার পরিসমাপ্তি ঘটে।