খুঁজুন
রবিবার, ১২ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৭শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুর জেলা কারাগারের জেল সুপারের নেতৃত্বে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে খুশি কারাবন্দিরা

সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী, চাঁদপুর
প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫, ৬:৩৪ অপরাহ্ণ
চাঁদপুর জেলা কারাগারের জেল সুপারের নেতৃত্বে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে খুশি কারাবন্দিরা
চাঁদপুর জেলা কারাগারকে মাদক, দূর্নীতিমুক্ত মডেল কারাগার হিসেবে বাস্তবে রূপদানে বদ্ধপরিকর বর্তমান দক্ষ পরিচালক জেল সুপার মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ভূঞা।
বেড়েছে সেবার মান, কারা অভ্যন্তরের সামগ্রিক উন্নয়নের চিত্র ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে খুশি কারাবন্দিরা। এমনটাই জানালেন সদ্য জামিনে মুক্ত বেশ কয়েকজন কারাবন্দি। সবমিলিয়ে বদলে গেছে চাঁদপুর জেলা কারাগারের চিত্র।
তাদের মতে, বর্তমান জেল সুপারের যোগ্য নেতৃত্বে ও কঠোর পদক্ষেপে চাঁদপুর জেলা কারাগার বাংলাদেশের অন্যান্য কারাগারের তুলনায় ব্যতিক্রম এক নজির সৃষ্টি করেছে।
 ‘রাখিব নিরাপদ, দেখাবো আলোর পথ’ এ স্লোগানকে বাস্তবে রূপ দিতে চাঁদপুর জেলা কারাগারের ভেতরে ও বাইরে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা একাগ্রচিত্তে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। জেলার, ডেপুটি জেলার, সর্বপ্রধান কারারক্ষী, প্রধান কারারক্ষী ও কারারক্ষীরা বন্দিদের আন্তরিক সেবা দান ও ভালো ব্যবহার দিয়ে নজির সৃষ্টি করেছেন। কারাগারের স্বার্থ রক্ষায় তারা অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন।
চাঁদপুর জেলা কারাগার ঘুরে দেখা গেছে, ফুলে ফলে ভরপুর কারাগারটিতে মৌসুমী শাক সবজি উৎপাদনে অনন্য নজির স্থাপন করার কারনে কারারক্ষী ও বন্দিরা পাচ্ছেন কারা বাগানে উৎপাদিত টাটকা শাকসবজি ফলমুল।
গত ২৫ মে মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ভূঞা জেল সুপার হিসেবে যোগদান করার পর থেকে কারা অধিদপ্তরের বিধি-বিধান অনুসরণ করেই এই কারাগারটি পরিচালিত হচ্ছে। বিধি মোতাবেক প্রাপ্য সকল সুবিধা বন্দিদের সমানভাবে দেয়া হচ্ছে। অন্য কোন কিছুর বিনিময়ে অবৈধ সুবিধা পাবার কোন সুযোগ বর্তমানে এ কারাগারে নেই বলে জানা যায়।
বিশেষ করে জেল সুপারের নেতৃত্বে কারাগারে শান্তি-শৃঙ্খলা সৃষ্টি, কারা মনিটরিং, অসুস্থ বন্দিদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা, কারা ক্যান্টিনে সাশ্রয়ীমূল্যে বিক্রির ব্যবস্থা, সার্বক্ষণিক তদারকি, বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহ, উন্নতমানের খাবার পরিবেশন, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, সর্বোপরি বন্দিদের মৌলিক চাহিদাসমূহ পৌঁছে দিতে আন্তরিকভাবে কাজ করছেন কারাগারের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। শতভাগ সততায় অবিচল থেকে এই করাগারটিকে দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত মডেল কারাগারে রূপান্তর করতে রাত দিন কাজ করে যাচ্ছেন বর্তমানে জেল সুপার মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ভূঞা।
এদিকে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য কারাগারে ১ জন চিকিৎসক ও ১ জন ফার্মাসিস্ট নিয়োজিত রয়েছেন। এসব চিকিৎসক প্রতিদিন রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন। সেখান থেকে প্রকৃত অসুস্থ রোগীদের কারা হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কারা হাসপাতালে কোন সুস্থ রোগীকে একদিনের জন্যেও রাখা হয় না বলে জানিয়েছেন অনেক মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দি।
সদ্য কারামুক্ত একাধিক কয়েদিরা এ প্রতিবেদককে জানান, বর্তমানে কারাগারের পরিবেশ বেশ চমৎকার। এখানকার প্রতিটি বন্দিকে সমান সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আসছে কারা কর্তৃপক্ষ। কারাগারে উন্নতমানের খাবার দেয়া হয় এবং খাবারের মধ্যে বৈচিত্র আনয়ন করা হয়েছে । বন্দিরা বলেন আমাদের দেখামতে কোন সিন্ডিকেট বাড়তি কোন সুযোগ সুবিধা আরাম আয়েশে থকাতে না পারে সে জন্য জেল সুপার সব সময় সজাগ রয়েছেন। প্রতিদিন তিনি কারাগারের সকল ওয়ার্ড পরিদর্শন করেন এবং বন্দি কোন সিন্ডিকেটের কারণে কারো অসুবিধা হচ্ছে কি না সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেন। কোন সিন্ডিকেট যেন কোনো প্রকার অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে না পারে সেজন্য কারারক্ষীদের কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। কারা কর্তৃপক্ষ খুব সুন্দরভাবে কারাগারে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
জেল সুপার মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বলেন, কারাগার একটি স্পর্শকাতর সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। কাঠামো ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য আমার সার্বিক প্রচেষ্টা ও কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় কারাগারের উন্নয়নের চিত্র পাল্টে দেওয়ার চেষ্টায় রয়েছি। এখানকার সেবার মান বাড়িয়েছি। মাদকের প্রবেশ যাতে না হয়, সে ব্যাপারে আমরা সজাগ রয়েছি। সেজন্য এখানে গত ৩মাসে মাদক সংক্রান্ত কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। এক কথায় এটিকে একটি বর্তমানে মাদকমুক্ত জেল বলা চলে। এখানে অনিয়ম-দুর্নীতির কোনো প্রশ্নই আসে না। যদি কারাগারের কোনো সদস্য অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। চাঁদপুর জেলা কারাগারে বন্দী ধারণক্ষমতা ৪৭৫ জন, কিন্তু বর্তমানে সেখানে বন্দি রয়েছেন ৭৫১ জন। ধারণ ক্ষমতার প্রায় ২ গুণ বেশি বন্দি নিয়ে মানবসেবায় নজির সৃষ্টি করেছেন।
তিনি আরো জানান, কারাবন্দীরা সমাজ ও দেশের বোঝা নয়, কারামুক্ত হলেই তারা হবেন পরিবার ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ। ফেলে আসা অতীতের সব উশৃঙ্খল পথ ছেড়ে অলোর পথে ফিরিয়ে আনতে এসব হাজতি-কয়েদির কারাভ্যন্তরে কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, বিনোদন, প্রশিক্ষণ দানসহ ও করা হচ্ছে জনহিতকর নানা প্রকার মোটিভেশন।

গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে

শাহ্ পারভেজ সংগ্রাম,‎গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
   
গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে
‎ডিমে আছে প্রোটিন, খেতে হবে প্রতিদিন-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে গাইবান্ধায় পালিত হয়েছে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৫।
‎শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে এ দিবসটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।
‎দিনটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দপ্তর প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, খামারি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পুষ্টিবিদসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
‎পরে দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‎সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার তরুণ কুমার দত্ত। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামার মালিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‎বক্তারা বলেন, ডিম একটি সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য যা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশে সহায়ক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।
‎অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় খামারিদের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ডিমের মান ও পরিমাণ আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
‎আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত লিফলেট, ব্যানার ও প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়।

ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ

মোঃ জাকারিয়া হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৭ অপরাহ্ণ
   
ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ
জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ১০ বিঘা জমির রোপা আমন ফসলের ক্ষেত ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুরুঙ্গামারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ আব্দুল মান্নান। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (৮ অক্টোবর) উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ইব্রাহিম আলী মাস্টার গং দের সাথে একই এলাকার মৃত লোকমান আলীর ছেলে আব্দুল মান্নানের পরিবারের ১১ বিঘা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। দখলভোগের প্রেক্ষিতে চলতি আমন মৌসুমেও ওই জমিতে আব্দুল মান্নান রোপা আমন চাষ করেন। চাষকৃত ওই আমন ধান হওয়ার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রুবেল, কামরুজ্জামান, ইব্রাহিম, হাবিবুর, আ: হাই, কুদ্দুছ , ছালাম, শওকত সহ ৩০-৪০ জন নারী-পুরুষ ও তাদের লোকজন লাঠি-শোঠা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জমি জবর দখলের চেষ্টা করে এবং ট্রাক্টর দিয়ে ১০ বিঘা জমির ফুল আসা ধান ক্ষেত ও ১ বিঘা কালাই ক্ষেত গুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এ সময় মান্নানের পরিবারের লোকজন বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষ অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা জানান, দীঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে। প্রায় ধান আসা ফসলগুলো ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করা হয়েছে। ঘটনাটা আসলে ন্যাক্কারজনক। এটা মানুষের উপর অত্যাচার করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা মানুষের বিবেককে নাড়া দেওয়ার মতো একটা ঘটনা।
ভুক্তভোগী আব্দুল মালেক ও মাসাদুল ইসলাম বলেন, আমরা মোট ১০ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। ১ বিঘা জমিতে কালাই আবাদ করেছি। আর কিছুদিন পর ধান ঘরে তুলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের সেই আশায় পানি ঢেলে দিলো।  ফুল আসা ধান গাছ ও কালাই ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলেছে তারা। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের সর্বশান্ত করে দিয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার কামনা করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম আলী মাস্টারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তিনি ফোনও রিসিভ করেন নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার জানান, বিষয়টি জানার পর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে জমিটি পরিদর্শন করে অফিসে রিপোর্ট করতে বলেছি।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ বলেন, অভিযোগ এর বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে , মামলাটি তদন্তাধীন ।

আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

নাসিম আহমেদ রিয়াদ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৭ পূর্বাহ্ণ
   
আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের নতুন কমিটি গঠন : সভাপতি-নাইম লিয়ন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক- মিনহাজ রাসেল

গত ৫ অক্টোবর, রবিবার দুপুরে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান ষ্টেটের ওয়ারেন সিটির আলিফ রেষ্টুরেন্টে আসাল অ্যালায়েন্স অফ সাউথ এশিয়ান আমেরিকান লেবার মিশিগান চ্যাপ্টারের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন আসাল মিশিগানের সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা সংগঠনের সেক্রেটারি মিনহাজ রাসেলের সঞ্চালনায় আসাল মিশিগান চ্যাপ্টারের ২০২৬-২০২৭ বছরের জন্য সভাপতি হিসাবে নাইম লিয়ন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান। প্রস্তাবটি সমর্থন করেন চ্যাপ্টারের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাওহীদ নেওয়াজ।

সবার সম্মতিক্রমে নাইম নিয়ন চৌধুরীকে পরবর্তী দুই বছরের জন্য সভাপতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। বর্তমান সভাপতি সৈয়দ আলী রেজা ফুল দিয়ে বর্তমান সভাপতিকে বরণ করে নেন।

 

সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সৈয়দ আলী রেজাকে প্রেসিডেন্ট এমিরেটস নির্বাচিত করা হয়। এছাড়াও কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহবুব রাব্বী খান, এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর শামীম আহসান এবং মিনহাজ রাসেলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। সভার দ্বিতীয় পর্বে হ্যামট্রামিক সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী অ্যাডাম আল-হারাবি এবং মুহিত মাহমুদকে আসালের পক্ষ থেকে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। এছাড়াও কাউন্সিলর প্রার্থী নাইম লিওন চৌধুরী, ইউসুফ সাঈদ, মোতাহার ফাদেলকে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে এনডোর্সমেন্ট করা হয়। উক্ত ৫ জন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়। সভা শেষে মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে সভার পরিসমাপ্তি ঘটে।