খুঁজুন
রবিবার, ১২ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৭শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদপুরের এসপির সহযোগীতায় উদ্ধার হলো দুবাই শহরে অপহৃত যুবক

আলোকিত সারাদেশ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪, ২:৪২ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরের এসপির সহযোগীতায় উদ্ধার হলো দুবাই শহরে অপহৃত যুবক
সাইদ হোসেন অপু চৌধুরী-চাঁদপুর
সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নের পশ্চিম সকদি গ্রামের মোঃ সাফায়াত গাজী (২০) নামের এক যুবককে অপরণ করে একদল বাঙ্গালী অপহরণকারী। সাফায়াত গাজী পশ্চিম সকদি গ্রামের আব্দুর রহমান গাজীর ছেলে। সাফায়াত গাজীর বড়ো ভাই মোঃ হাসান গাজী গত শনিবার (১২ অক্টোবর) সকালে ভাইয়ের অপহরণের বিষয়ে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করলে তৎপতা চালায় চাঁদপুরের পুলিশ প্রশাসন। অভিযোগ পেয়ে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম তাৎক্ষনিক চাঁদপুরের পদোন্নতিপ্রাপ্ত এসপি সুদীপ্ত রায় সহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের সহযোগীতা নিয়ে অপহরণকারীদের সনাক্ত করে অপহৃত সাফায়াত গাজীকে মুক্ত করতে জোর চেষ্টা চালায়। চাঁদপুরের পুলিশ প্রশাসন দুবাই পুলিশের সহযোগীতায় ব্যাপক তৎপরতা চালালে এক পর্যায়ে ১৩ অক্টোবর রবিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে অপহরণকারীরা সাফায়াত গাজীকে দুবাই শহরের একটি অজ্ঞাত সড়কের পাশে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। সাফায়াত গাজী বর্তমানে দুবাইয়ের সারজায় পুলিশের সিআইডি আছে।

এদিকে অপহৃত সাফায়াত গাজীর বড়ো ভাই হাসান গাজী ১৪ অক্টোবর সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিগত ১ বছর আগে অনেক ধারদেনা করে আমার ভাইকে আমরা দুবাই পাঠিয়েছি। এর মধ্যে তার সাথে আমাদের প্রায়ই যোগাযোগ হতো। কিন্তু গত ১২ অক্টোবর দুবাই থেকে ৯৭১৫৬১৭৮৪০২৫ নম্বর থেকে একটি ফোন কল আসে। ঐ নম্বর থেকে বলা হয় আমার ভাইকে তারা অপহরণ করেছে। আমার ভাইকে তার কর্মস্থল থেকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এরপর আমি আমার ভাইকে ফোন করলে সেই নম্বরটি তার বাসায় রেখে যাওয়ার কারণে তার সাথে আর কথা বলে নিশ্চিত হতে পারিনি। এরপর ঐ অপহরণকারীরা ০১৩১২৩৬৪৭৪২, ০১৯৭৮৯২৬২২৭ নম্বর থেকে ফোন করে আমাদেরকে আরো দুটি মোবাইল নম্বর দিয়ে মোট ৪টি নম্বরে বিকাশে ৬ লক্ষ টাকা পাঠানোর জন্যে বলেন। এসময় তারা আরো বলেন, ‘আমাদেরকে ৬ লক্ষ টাকা দিলে তোর ভাইকে ছেড়ে দেওয়া হবে। আর না দিলে তোর ভাইকে মেরে ফেলে গায়েব করে দেওয়া হবে।’ এসময় আমার ভাইকে তারা বেদম মারধর করে এবং তার ভিডিও ফুটেজ আমাদের কাছে পাঠায়। ভিডিও ফুটেজে আমার ভাই এর হাত পা বেধে মোটা লাঠি দিয়ে আঘাত করতে দেখা গেছে। এসময় আমার ভাই তাদের বেদম প্রহারে আত্মচিৎকার করলে তারা বলতে থাকে ‘তুই বল, তাড়াতাড়ি টাকা পাঠাতে। আর না হয় তোকে মেরে ফেলবো।’ অপহরণকারীরা সবাই এভাবে বাংলা ভাষাতেই কথা বলছিলো। তাদের সবাইকে বাঙ্গালি বলেই মনে হয়েছে।’
‘এতে আমরা ভাইয়ের জীবন বাঁচাতে তাদের দেওয়া ৪টি মোবাইল নম্বরে ২০-২৫ হাজার টাকা করে মোট ৯৫০০০/- টাকা পাঠিয়ে দেই। তারা আমাদেরকে মোট ১২টি মোবাইল নম্বর দিয়ে বলেছে প্রতিটি মোবাইল নম্বরে ৫০ হাজার টাকা করে পাঠানোর জন্য। এভাবে তাদেরকে ৬ লক্ষ টাকা দিলে তারা আমার ভাইকে ছাড়বে, না হয় তারা আমার ভাইকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। ’আমরা উপায় না পেয়ে আমার ভাইয়ের জীবন বাঁচাতে তাদের দেওয়া ৪ টি বিকাশ নম্বরে ধার দেনা করে মোট ১লক্ষ ১৫ হাজার টাকা পাঠানোর পর সাংবাদিক মনির হোসেন ভাইয়ের পরামর্শে আমরা চাঁদপুরের এসপি স্যারের সাথে স্বাক্ষাত করে একটি অভিযোগ দেই। এতে এসপি স্যার আমাদেরকে সার্বিক সহযোগীতার আশ্বাস দেন। এসপি স্যার দুবাই এম্বাসির মাধ্যমে ঐ দেশের পুলিশের সহযোগীতায় আমার ভাইকে উদ্ধার করে দেন। আমাদেরকে এসপি স্যারের কাছে মোঃ মনির হোসেন ভাই নিয়ে যাওয়ায় এসপি স্যারের সহযোগীতায় আমরা আজ আমার ভাইকে ফিরে পেয়েছি। আমার ভাই বর্তমানে হেফাজতে আছে আমরা চাই দ্রুত এখান থেকে মুক্তি পেয়ে তার কর্মস্থলে ফিরে যাক। এজন্য পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।

এ বিষয়ে পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা একজন প্রবাসী ভাইকে উদ্ধার করতে পেরেছি এটা অনেক খুশির। অপহৃত ব্যক্তির বর্তমানে দুবাই পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আমরা চেষ্টা করব সেখান থেকে তাকে কিভাবে তার কর্মস্থলে  ফেরানো যায়। আমরা আমাদের কাজ অব্যাহত রাখবো। অপরাধীরা বাংলাদেশী হলে তাদেরকে যেভাবেই হোক আইনের আওতায় আনবো। আর যদি তারা বিদেশে অবস্থান করে এই অপকর্ম চালিয়ে থাকে তাহলেও তাদেরকে রেহাই দেওয়া হবে না। আমরা দুবাই পুলিশের সহযোগীতা নিয়ে তাদেরকে দেশে ফিরিয়ে এনে যথাযোগ্য শাস্তির আওতায় আনবো।’

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ঝালকাঠি-১ রাজাপুর কাঠালিয়া নির্বাচনী এলাকায় সেলিম রেজার পক্ষে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৪১ পূর্বাহ্ণ
   
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ঝালকাঠি-১ রাজাপুর কাঠালিয়া নির্বাচনী এলাকায় সেলিম রেজার পক্ষে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ঝালকাঠি-১ রাজাপুর কাঠালিয়া নির্বাচনী এলাকায়, গণমানুষের নেতা সেলিম রেজার পক্ষে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষে পক্ষে ভোট চায়।১০/১০/ ২০২৫ ইং তারিখ ঝালকাঠি-১ রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া ইউনিয়নে নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিণ বিএনপি সভাপতি ও রাজাপুর-কাঁঠালিয়ার গন মানুষের নেতা সাবেক ছাত্রনেতা জননেতা মোঃ হাবিবুর রহমান সেলিম রেজার পক্ষে আজ জুমার নামাজের পরে মসজিদের মুসুল্লিদের মাঝে বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন মেম্বার ও যুবদলের নেতা মোঃ সুমন জমাদ্দার এর নেতৃত্বে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে।

এ সময় তিনি সাধারণ মানুষের মাঝে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার মূল বক্তব্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরেন এবং জনসাধারণকে বিএনপির রূপরেখা সম্পর্কে অবহিত করেন।

গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে

শাহ্ পারভেজ সংগ্রাম,‎গাইবান্ধা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:০৮ অপরাহ্ণ
   
গাইবান্ধায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে বিশ্ব ডিম দিবস- ২০২৫ পালিত হয়েছে
‎ডিমে আছে প্রোটিন, খেতে হবে প্রতিদিন-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে গাইবান্ধায় পালিত হয়েছে বিশ্ব ডিম দিবস-২০২৫।
‎শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে এ দিবসটি নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।
‎দিনটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় দপ্তর প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, খামারি, কৃষক, শিক্ষার্থী ও পুষ্টিবিদসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ।
‎পরে দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‎সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার তরুণ কুমার দত্ত। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামার মালিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
‎বক্তারা বলেন, ডিম একটি সাশ্রয়ী, পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য যা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন একটি ডিম খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশে সহায়ক এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও কার্যকর।
‎অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পথে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় খামারিদের আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ডিমের মান ও পরিমাণ আরও বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
‎আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ডিমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত লিফলেট, ব্যানার ও প্রচারপত্র বিতরণ করা হয়।

ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ

মোঃ জাকারিয়া হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩৭ অপরাহ্ণ
   
ধানের সাথে এ কেমন শত্রুতা ট্রাক্টর দিয়ে ধান ক্ষেত নষ্ট করলো প্রতিপক্ষ
জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ১০ বিঘা জমির রোপা আমন ফসলের ক্ষেত ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুরুঙ্গামারী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ক্ষতিগ্রস্থ আব্দুল মান্নান। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (৮ অক্টোবর) উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের দক্ষিণ ধলডাঙ্গা গ্রামে ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় ইব্রাহিম আলী মাস্টার গং দের সাথে একই এলাকার মৃত লোকমান আলীর ছেলে আব্দুল মান্নানের পরিবারের ১১ বিঘা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। দখলভোগের প্রেক্ষিতে চলতি আমন মৌসুমেও ওই জমিতে আব্দুল মান্নান রোপা আমন চাষ করেন। চাষকৃত ওই আমন ধান হওয়ার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রুবেল, কামরুজ্জামান, ইব্রাহিম, হাবিবুর, আ: হাই, কুদ্দুছ , ছালাম, শওকত সহ ৩০-৪০ জন নারী-পুরুষ ও তাদের লোকজন লাঠি-শোঠা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জমি জবর দখলের চেষ্টা করে এবং ট্রাক্টর দিয়ে ১০ বিঘা জমির ফুল আসা ধান ক্ষেত ও ১ বিঘা কালাই ক্ষেত গুড়িয়ে নষ্ট করে দেয়। এ সময় মান্নানের পরিবারের লোকজন বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিপক্ষ অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
স্থানীয়রা জানান, দীঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব চলে আসছে। প্রায় ধান আসা ফসলগুলো ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করা হয়েছে। ঘটনাটা আসলে ন্যাক্কারজনক। এটা মানুষের উপর অত্যাচার করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এটা মানুষের বিবেককে নাড়া দেওয়ার মতো একটা ঘটনা।
ভুক্তভোগী আব্দুল মালেক ও মাসাদুল ইসলাম বলেন, আমরা মোট ১০ বিঘা জমিতে আমন চাষ করেছি। ১ বিঘা জমিতে কালাই আবাদ করেছি। আর কিছুদিন পর ধান ঘরে তুলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের সেই আশায় পানি ঢেলে দিলো।  ফুল আসা ধান গাছ ও কালাই ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলেছে তারা। এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমাদের সর্বশান্ত করে দিয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার কামনা করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম আলী মাস্টারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তিনি ফোনও রিসিভ করেন নি।
উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার জানান, বিষয়টি জানার পর, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে জমিটি পরিদর্শন করে অফিসে রিপোর্ট করতে বলেছি।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ বলেন, অভিযোগ এর বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে , মামলাটি তদন্তাধীন ।